যে সকল আইল্যান্ডের যাওয়া মানুষের পুরোপুরি নিষিদ্ধ। বন্ধুরা আপনি যতই শক্তিশালী ক্ষমতাবানব্যক্তি ধনী ব্যক্তি হন না কেন আপনার মন যেটা চাই আপনি কিন্তু সেটা সবসময় করতে পারেন না। কারণ এই সমাজের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। কিছু সীমাবদ্ধতা আমাদের অবাক করে আবার কিছু বাধ্যবাধকতা আমাদের যুক্তিবাদী মন মেনে নিতে পারে না । এখন আপনি এমন দুইটি আইল্যান্ড সম্পর্কে জানতে চলেছেন যেখানে আপনার সর্বশক্তি থাকলেও যেতে পারবেন না। বন্ধুরা আপনি যতই শক্তিশালী ক্ষমতাবানব্যক্তি ধনী ব্যক্তি হন না কেন আপনার মন যেটা চাই আপনি কিন্তু সেটা সবসময় করতে পারেন না। কারণ এই সমাজের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। কিছু সীমাবদ্ধতা আমাদের অবাক করে আবার কিছু বাধ্যবাধকতা আমাদের যুক্তিবাদী মন মেনে নিতে পারে না । এখন আপনি এমন দুইটি আইল্যান্ড সম্পর্কে জানতে চলেছেন যেখানে আপনার সর্বশক্তি থাকলেও যেতে পারবেন না।
নর্থ সেন্টিনেল আইল্যান্ড
আন্দামান-নিকোবরের নিকটে অবস্থিত এই সেন্টিনেল আইল্যান্ডটি। এই আইল্যান্ড ভারতের সবচেয়ে সুন্দর আইল্যান্ড গুলোর মধ্যে অন্যতম। আইল্যান্ডটি এত সুন্দর হলে প্রবেশ করা নিষিদ্ধ বলাটা ঠিক হবে না এখানে প্রবেশ করতে দেবে না সেখানে আদিবাসী মানুষেরা। সে আপনি বন্ধু হতে চান বা শত্রু আপনাকে তারা নিজেদের শিকার হিসেবে গণ্য করবে । ইংরেজ থেকে শুরু করে স্বাধীন ভারতের সরকার পর্যন্ত সেখানে আইল্যান্ড প্রবেশের চেষ্টা বিফলে গিয়েছে। 2002 সালে ভারত সাগরের সুনামিতে ইন্ডিয়ান আর্মি এই আদিবাসীদের সাহায্য করতে যায় খাদ্য দিয়ে সাহায্য করে এবং উদ্ধার করতে চেয়েছিল বেঁচে থাকা আদিবাসীদের। কিন্তু তারা এই বন্ধুত্বের হাত পেয়েও তারা ছেড়েছিল তীর ধনুকের অস্ত্র ইন্ডিয়ান আর্মিদের উদ্দেশ্যে। তারা মৃত্যুবরণ করতে রাজি কিন্তু সভ্য মানুষের বন্ধুত্বের হাত ধরতে রাজি নয়। এখনো এই সকল আদিবাসীরা প্রাচীন যুগের মানুষের মতোই বসবাস করে । এখনো তারা থাকবার মত ভালো ঘর তৈরি করতে পারে না বিভিন্ন গুহায় গাছের গুড়ি নিচে থাকে। এমনকি খাবার রান্না করতে জানে না আদিম যুগের মানুষের মতোই আগুনে পুড়িয়ে খায় । পশুর চামড়া গাছের বাকল পোশাক হিসেবে ব্যবহার করে । এই কারণেই ভারত সরকার দ্বিতীয় বার তাদেরকে সাহায্য হাত বাড়িয়ে দেয়নি। এই মানুষগুলোর জীববৈচিত্র্য জানতে হলে আমি কি কমেন্ট করব সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় রচিত "সবুজ দ্বীপের রাজা" গল্পটিকে । সর্বশেষে আমি বলবো ভারত সরকার আদিবাসীদের সেপারেট একটি জায়গা দিয়ে ভালই করেছে । কেননা তাছাড়া অন্য সকল আদিবাসী সভ্য মানুষদের সংস্পর্শে এসে আজ লুপ্তপ্রায় যেমন গ্রেট আনদাবানীজ, জার্নিজ আদিবাসী ইত্যাদি।
এই সাপটির 1 গ্রাম বিষে 50 টিরও বেশী মানুষ মারা যেতে পারে। ব্রাজিল সরকারের উদ্যোগে এই দ্বীপে একটি লাইটহাউস বসানো হয় যাতে সমুদ্রের জাহাজগুলোকে এই আইল্যান্ড থেকে দূরে থাকে। এই লাইটহাউসের দেখাশুনা করা সম্পূর্ণ একটি পরিবারের মৃত্যুর কারণ হলো এই দ্বীপের বিষধর সাপের । এরপর থেকে ব্রাজিল সরকার এ লাইট হাউজ টিকে সম্পূর্ণ অটোমেটিক করার সিদ্ধান্ত নেন। সম্পূর্ণ আইল্যান্ডে মানুষের প্রবেশ সারা জীবনের জন্য নিষিদ্ধ করে দেন।
এমন আরও অনেক আইল্যান্ড আছে যেগুলোতে মানুষের প্রবেশ নিষেধ।
আমরা প্রতিনিয়ত এই এমন রহস্যময় পৃথিবীর অজানা স্থান ঘটনা সম্পর্কে আর্টিকেল পাবলিক করে থাকি। তাই এমনি ইন্টারেস্টিং রহস্যময় আর্টিকেল পেতে আমাদের সাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন ভালো থাকুন। খোদা হাফেজ।
0 Comments